প্রথম ফোন: অসুস্থ; দ্বিতীয় ফোন: গুরুতর অসুস্থ; তৃতীয় ফোন: আত্মহত্যা; এতবার মিথ্যে! শুনুন নিজের কানে
প্রথম দিন থেকে তিলোত্তমার মা-বাবা বলছিলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের প্রথমে জানিয়েছিলেন মেয়ে সুইসাইড করেছেন। বারবার ফোনে তাঁরা জানতে চেয়েছেন কী হয়েছে তাঁদের মেয়ের। কারণ, নির্যাতিতার মা-বাবা বারবার বলেছেন, শেষবার অর্থাৎ (৮ অগস্ট) রাত্রি ১১টার সময়ও যখন কথা হয়েছিল তখন তিনি স্বাভাবিক ছিলেন।
প্রথম ফোন: অসুস্থ; দ্বিতীয়
গুরুতর অসুস্থ; তৃতীয় ফোন: আত্মহত্যা; এতবার মিথ্যে! শুনুন নিজের কানে
ভাইরাল অডিয়ো
এটা সেই দিনের কথা। যখন তিলোত্তমার পরিবারকে আরজি কর হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার ফোন করে বলেছিলেন, তাঁদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ধীরে-ধীরে নিকৃষ্ট-নির্মম সেই ঘটনা সকলের সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, নাহ! চিকিৎসক পড়ুয়া সেই তরুণী আত্মহত্যা করেননি। অভিযোগ, তাঁকে যৌন হেনস্থার পর খুন করা হয়েছে। প্রথম দিন থেকে তিলোত্তমার মা-বাবা বলছিলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের প্রথমে জানিয়েছিলেন মেয়ে সুইসাইড করেছেন। বারবার ফোনে তাঁরা জানতে চেয়েছেন কী হয়েছে তাঁদের মেয়ের। কারণ, নির্যাতিতার মা-বাবা বারবার বলেছেন, শেষবার অর্থাৎ (৮ অগস্ট) রাত্রি ১১টার সময়ও যখন কথা হয়েছিল তখন তিনি স্বাভাবিক ছিলেন। তাহলে আচমকা কেন আত্মহত্যা করবেন? আর তাই হাসপাতালের ফোন আসার পর থেকেই হাত পা ঠান্ডা হয়েছিল মা-বাবার। কোনও একটা বিপদ যে হয়েছে তা খানিকটা আঁচ করতে পেরেছিলেন তাঁরা। সেই কারণেই হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার যখন বারবার ‘এড়িয়ে’ যাচ্ছিলেন কাঁদো-কাঁদো গলায় মা-বাবা খালি জানতে চাইছিলেন ‘মেয়েটা কেমন আছে?’ একবার বলুন মেয়েটা কেমন আছে….’

Comments
Post a Comment