সুন্দরবনের জলপথে এবার হাই-অ্যালার্ট, ‘হোভারক্রাফ্ট’ নামানো হল


উপকূল রক্ষী বাহিনীর পাশাপাশি সুন্দরবনের সবক'টি উপকূল থানা এলাকায় জলপথে পেট্রলিং চলছে। এদিন সকাল থেকেই ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পক্ষ থেকে এফআইবি বোট নিয়ে উপকূল এলাকার নদী এবং সমুদ্রে টহলদারি দিতে দেখা যায়।


সুন্দরবনের জলপথে এবার হাই-অ্যালার্ট, 'হোভারক্রাফ্ট' নামানো হল
জলপথেও এবার কড়া নজরদারি।

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে সামনে রেখে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে হাই অ্যালার্ট জারি হয়েছে। সড়কসীমান্তের পাশাপাশি জল-সীমান্তেও এবার কড়া নজরদারি। মঙ্গলবার থেকে সুন্দরবনের নদী ও সমুদ্র এলাকায় হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারতের জল সীমান্তে ২৪ ঘণ্টা টহল দেবে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীর হোভারক্রাফ্ট। এটি বিশেষ ধরনের ক্রাফ্ট, যা জলের পাশাপাশি জমি, বরফ, কাদাতেও চলতে সক্ষম। ইতিমধ্যে সুন্দরবনের ফ্রেজারগঞ্জ ঘাঁটিতে পৌঁছে গিয়েছে উপকূল রক্ষী বাহিনীর বিশেষ হোভারক্রাফ্ট।

উপকূল রক্ষী বাহিনীর পাশাপাশি সুন্দরবনের সবক’টি উপকূল থানা এলাকায় জলপথে পেট্রলিং চলছে। এদিন সকাল থেকেই ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পক্ষ থেকে এফআইবি বোট নিয়ে উপকূল এলাকার নদী এবং সমুদ্রে টহলদারি দিতে দেখা যায়। ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পক্ষ থেকে মৎস্যজীবী ট্রলার গুলিতে অভিযান চালানো হয়। মৎস্যজীবী ট্রলারের নথিপত্র-সহ ট্রলারে থাকা মৎস্যজীবীদের পরিচয় পত্রও দেখা হয় পুলিশের তরফে।

ইতিমধ্যেই নদিয়া, দিনাজপুর, কোচবিহারের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী জেলাগুলি কড়া নজরদারি রয়েছে। বিএসএফ ও সেনা একযোগে নজরজারি চালাচ্ছে। কারণ, এই মুহূর্তে বাংলাদেশের যা পরিস্থিতি তাতে অনুপ্রবেশ আশঙ্কা ভয়াবহ। সবক’টি সীমান্তে তাই চেকিং বেড়েছে। বেড়েছে নিরাপত্তা বাঁধনও

Comments